ধূমকেতু প্রতিবেদক, গাইবান্ধা : বণার্ঢ্য আয়োজন আর উৎসবের আমেজে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে পালিত হয়েছে বাংলা ভাষায় প্রথম ট্যাবলয়েড পত্রিকা দৈনিক মানবজমিনের রজতজয়ন্তী।
পাঠককুলের ভালবাসা হৃদয় দিয়ে কিনি, সঙ্গী হয়ে যারাই ছিলেন সবার কাছেই ঋণী’ স্লোগানে ১৫ ফেব্রুয়ারী বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারী) বেলা ১১টায় পলাশবাড়ী প্রেসক্লাবে কেক কেটে এ উৎসব পালিত হয়। পরে আলোচনায় অংশ নেন অতিথিরা। মানবজমিন পাঠক ফোরাম আয়োজন করে এই অনুষ্ঠানের।
পাঠক ফোরামের সভাপতি ও পলাশবাড়ী প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি মুশফিকুর রহমান মিল্টনের সভাপতিত্বে ও প্রেসক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক হাসিবুর রহমান স্বপনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কেককাটা উৎসব এবং আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, গাইবান্ধা জেলা পরিষদ সদস্য মনিরুজ্জামান ফুল মিয়া।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, পলাশবাড়ী থানা অফিসার ইনচার্জ মাসুদ রানা। আমন্ত্রিত অতিথির বক্তব্য রাখেন, পলাশবাড়ী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শাহ আলম সরকার, পলাশবাড়ী এস.এম পাইলট মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুশীল চন্দ্র সরকার, ইসলামী ব্যাংক লিঃ পলাশবাড়ী শাখার ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম,পলাশবাড়ী পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মতিয়ার রহমান।
সভার প্রথমে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, মানবজমিন পলাশবাড়ী প্রতিনিধি ও প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম রতন।
আরও বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের সহ সভাপতি ফেরদাউছ মিয়া, নুরুল ইসলাম, ছাইদুর রহমান মাষ্টার।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুর মোহাব্বত সরকার, আশরাফুজ্জামান সরকার, শাহ আলম সরকার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোমেনুর রশিদ সাগর, কোষাধ্যক্ষ হামিদুল হক মন্ডল, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিদুষ রায়, দপ্তর সম্পাদক মিলন মন্ডল, প্রচার সম্পাদক পাপুল সরকার, ধর্মীয় বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান শাহীন, ক্রীড়া সম্পাদক মতিয়ার রহমান লাভলু, সদস্য সাদেকুল ইসলাম রুবেল, ফজলার রহমান, রিপোর্টার্স ইউনিটির সহ সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার কবীর আকন্দ, সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক আঃ রাজ্জাক, দপ্তর সম্পাদক শাহারুল ইসলাম প্রমূখ।
আলোচনায় অংশ নিয়ে বক্তারা মানবজমিনের সাফল্য কামনা করে বলেন, সময়ের সাহসী পত্রিকা মানবজমিন। দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম রঙ্গিন ট্যাবলয়েড পত্রিকা বাজারে এসেই পাঠক প্রিয়তা লাভ করে। ঘটনা এবং ঘটনার পেছনের সংবাদ তুলে ধরতে জুড়ি নেই মানবজমিনের। মানবজমিনের দীপ্ত এই পথচলা অবিচল থাকার প্রত্যাশা রাখেন বক্তারা।
