ধূমকেতু প্রতিবেদন : শোকাবহ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ। যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতির শ্রেষ্ঠ মেধাবী সন্তানদের স্মরণ করলো বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে প্রথমে কোরআন তেলাওয়াত, এক মিনিট নীরবতা পালন, আলোচনা সভা ও বিশেষ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের আয়োজনে বিএমডিএ প্রধান কার্যালয়ে ১নং সম্মেলন কক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক আব্দুর রশীদের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) অতি: প্রধান প্রকৌশলী শামসুল হোদা, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শরীফুল হক, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ, বিএমডিএ সচিব শরিফ আহম্মেদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী নাজিরুল ইসলাম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ.টি.এম মাহফুজুর রহমান।
আরও উপস্থিত ছিলেন, নির্বাহী প্রকৌশলী জনাব শিবির আহমেদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শহিদুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন্ত কুমার বসাক, প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী নুর ইসলাম, প্রকল্প পরিচালক এটিএম রফিকুল ইসলাম, নির্বাহী প্রকৌশলী ( চলতি) তোফাজ্জল আলী সরকার, প্রকৌশলী নাজমুল হুদা, বিএমডিএ ডিপ্লোমা ইজ্ঞিয়ারস এ্যাসোসিয়েশন, সভাপত্বি কামরুল আলম, বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমা প্রকৌশলী পরিষদ, মুক্তাদিউর রহমান সভাপতি, বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পারিষদ, বিএমডিএ কর্মচারী লীগ।
এছাড়াও রাজ-৩০৪২ সিবিএ সভাপতি মেসবাউল হক ও অর্থ সম্পাদক মামুন হোসেন সহ বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সদর দপ্তর ও অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক, নির্বাহী প্রকৌশলী, উপ-ব্যবস্থাপক (কৃষি), মনিটরিং অফিসার ও সহকারী প্রকৌশলীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১৪ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির ইতিহাসে এক শোকাবহ দিন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের মূহূর্তে পরাজয় নিশ্চিত জেনে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের হত্যার মাধ্যমে বাঙালি জাতিকে মেধাশূণ্য করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। সেই ষড়যন্ত্রের নীলনকশা অনুযায়ী এই দিনে তারা বেছে বেছে দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, দার্শনিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে পৈশাচিক নির্যাতনের পর নির্মমভাবে হত্যা করে।